গত ১১ মে শনিবার অনুষ্ঠিত হলো নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় (এনএসইউ) সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত বাঙ্গালী ঐতিহ্যের অন্যতম প্রধান আকর্ষন “বৈশাখী মেলা ১৪৩১”। বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এই মেলার আয়োজন করা হয়।বিঞ্জপ্তিতে বলা হয়, বাঙালির পুরনাে সংস্কৃতি “বৈশাখী মলা” যেনাে দিন দিন মলিন হয়ে যাচ্ছে বিশায়নের অভিযাত্রায়। বাঙালির এই সংস্কৃতি নতুনরূপে উপস্থাপন লক্ষেই এই বিশেষ উদ্যােগ।
বিঞ্জপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ ড. আব্দুর রব খান এর উপস্থিতিতে সকালে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক, শিক্ষার্থী সহ ক্লাব সদস্যদের সরব উপস্থিতিতে উদ্বোধনী অনুষঠান সমপন্ন হয়। মেলায় স্টলের ব্যবস্থা করা হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী কর্মকর্তা-কর্মচরীবৃন্দ স্টলের মাধ্যমে মেলায় অংশগ্রহণ করেন। স্টলগুলােতে বাহারি পদের খাবার, মাটির তৈরি জিনিসপত্র, শখের হাঁড়ি, আকর্ষণীয় অলঙ্কারসহ অসংখ্য রঙিন দর্শনীয় বস্তু লক্ষ্য করা গেছে। স্টলগুলাে ছিলাে বাংলা শিল্প-সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে নাগরদােলার ব্যবস্থা করা হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের কোলাহলে সরগরম হয়ে উঠে মেলা প্রাঙ্গণ।
বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি যনাে এভাবেই চিরদিন ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে অবারিত ডানা মেলতে পারে সেই আশা ব্যাক্ত করেন আয়ােজক ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট মৗেরিন ইসলাম। এছাড়াও তিনি সকল উপস্থিতির জন্য সবাের্চ্চচ আনন্দঘন পরিবেশ ১১ই মে, ২০২৪ অনুষ্ঠিত হলো নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত বাঙ্গালী ঐতিহ্যের অন্যতম প্রধান আকর্ষন “বৈশাখী মেলা ১৪৩১”। বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এই মেলার আয়োজন করা হয়।বিঞ্জপ্তিতে বলা হয়, বাঙালির পুরনাে সংস্কৃতি “বৈশাখী মলা” যেনাে দিন দিন মলিন হয়ে যাচ্ছে বিশায়নের অভিযাত্রায়। বাঙালির এই সংস্কৃতি নতুনরূপে উপস্থাপন লক্ষেই এই বিশেষ উদ্যােগ।
বিঞ্জপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ ড. আব্দুর রব খান এর উপস্থিতিতে সকালে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক,শিক্ষার্থী সহ ক্লাব সদস্যদের সরব উপস্থিতিতে উদ্বোধনী অনুষঠান সমপন্ন হয়। মেলায় স্টলের ব্যবস্থা করা হয়।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী কর্মকর্তা-কর্মচরীবৃন্দ স্টলের মাধ্যমে মেলায় অংশগ্রহণ করেন। স্টলগুলােতে বাহারি পদের খাবার, মাটির তৈরি জিনিসপত্র, শখের হাঁড়ি, আকর্ষণীয় অলঙ্কারসহ অসংখ্য রঙিন দর্শনীয় বস্তু লক্ষ্য করা গেছে। স্টলগুলাে ছিলাে বাংলা শিল্প-সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে নাগরদােলার ব্যবস্থা করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের কোলাহলে সরগরম হয়ে উঠে মেলা প্রাঙ্গণ।
বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি যনাে এভাবেই চিরদিন ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে অবারিত ডানা মেলতে পারে সেই আশা ব্যাক্ত করেন আয়ােজক ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট মৗেরিন ইসলাম। এছাড়াও তিনি সকল উপস্থিতির জন্য সবাের্চ্চচ আনন্দঘন পরিবেশ নিশ্চিত করতে নিরলস পরিশ্রম করায় তাঁর সকল ক্লাবের সদস্য ও ভলান্টিয়ারদের ধন্যবাদ জানান।
বৈশাখী মেলার আয়ােজন নিয়ে ক্লাবটির ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইসর জনাব মেসবাহ উল হাসান চৗেধুরী বলেন, “বাঙালি ঐতিহ্যের এক বড় অংশ জুড়ে রয়েছে বৈশাখী মেলা। কিন্তু সময়ের সাথে আধুনিকতায় আমাদের এই ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে বাঙালি ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে পুনরায় পরিচয় করিয়ে দিতেই এই বৈশাখী মেলার আয়ােজন। এই মেলার মাধ্যমে সকলে নতুন করে বাঙালি শিল্প ও সংস্কৃতি সাথে জানতে উদ্বুদ্ধ হবে। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উদ্যোগে এমন একটি কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পেরে আমরা গর্বিত”।